আটোয়ারীতে কৌশলে প্রশিক্ষণ বর্জন

  • আব্দুর রহমান।
  • প্রকাশের সময় : ০৯:১৪:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
  • ১৬০ বার পঠিত

আব্দুর রহমানঃ
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায় জুগিকাটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পপি আক্তারকে বিষয়ভিত্তিক (বাংলা) প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাসুদ হাসান৷ কৌশলে প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষকবৃন্দ প্রশিক্ষণ বর্জন করান দুই শিক্ষক। রোববার সকালে উপজেলা রিসোর্স সেন্টার আয়োজিত বিষয়ভিত্তিক (বাংলা) প্রশিক্ষণের প্রথম দিন ছিল। পপি আক্তার জুটিকাটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের যোগদান করার পর ঐ স্কুলে শিক্ষার মান বেড়েছে বলে অভিভাবকরা জানান। তারা বলেন,  পপি গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে থাকা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ খবর নেন। ছুটির দিনে শিক্ষার্থীদের সাঁতার, ছবি আঁকা সহ আনুষাঙ্গিক সব কিছু তিনি শিখিয়েছেন। এছাড়াও একজন ভালো শিক্ষক হিসেবে এলাকায় ব্যাপক সুনাম রয়েছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার কারণেই কৌশলে তাকে প্রশিক্ষক না মানার পায়তারা করা হচ্ছে বলে জানা যায়। এর আগে পপি আক্তারের বিরুদ্ধে কৌশলে মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ দেওয়া হয়েছিলো।  
এবিষয়ে সহকারী শিক্ষক পপি আক্তার বলেন, আমাকে প্রশিক্ষক হিসেবে ডেপুটেশন প্রদান করা হয়েছে। পূর্বের ক্ষোভের কারণে তারা কৌশলে প্রশিক্ষণ বর্জন করিয়েছে। আমার কার্যক্রমে তারা ঈর্ষান্বিত হয়ে এমনটি করেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাসুদ হাসান বিষয়গুলো উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন বলে জানা যায়।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

জনপ্রিয়

ক্রিস্টাল আইস ও হেরোইন সহ ১ জন কে গ্রেফতার করেছে বিজিবি

আটোয়ারীতে কৌশলে প্রশিক্ষণ বর্জন

প্রকাশের সময় : ০৯:১৪:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

আব্দুর রহমানঃ
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায় জুগিকাটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পপি আক্তারকে বিষয়ভিত্তিক (বাংলা) প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাসুদ হাসান৷ কৌশলে প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষকবৃন্দ প্রশিক্ষণ বর্জন করান দুই শিক্ষক। রোববার সকালে উপজেলা রিসোর্স সেন্টার আয়োজিত বিষয়ভিত্তিক (বাংলা) প্রশিক্ষণের প্রথম দিন ছিল। পপি আক্তার জুটিকাটা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের যোগদান করার পর ঐ স্কুলে শিক্ষার মান বেড়েছে বলে অভিভাবকরা জানান। তারা বলেন,  পপি গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে থাকা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ খবর নেন। ছুটির দিনে শিক্ষার্থীদের সাঁতার, ছবি আঁকা সহ আনুষাঙ্গিক সব কিছু তিনি শিখিয়েছেন। এছাড়াও একজন ভালো শিক্ষক হিসেবে এলাকায় ব্যাপক সুনাম রয়েছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার কারণেই কৌশলে তাকে প্রশিক্ষক না মানার পায়তারা করা হচ্ছে বলে জানা যায়। এর আগে পপি আক্তারের বিরুদ্ধে কৌশলে মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ দেওয়া হয়েছিলো।  
এবিষয়ে সহকারী শিক্ষক পপি আক্তার বলেন, আমাকে প্রশিক্ষক হিসেবে ডেপুটেশন প্রদান করা হয়েছে। পূর্বের ক্ষোভের কারণে তারা কৌশলে প্রশিক্ষণ বর্জন করিয়েছে। আমার কার্যক্রমে তারা ঈর্ষান্বিত হয়ে এমনটি করেছে। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাসুদ হাসান বিষয়গুলো উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন বলে জানা যায়।